সাংবাদিকের নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক ভাবনা

কুদরত-ই-মওলা

সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের ভাবনাগুলো এক করলে যে চিত্র চোখের সামনে ভেসে ওঠে, তাতে মনে হবে আমরা এক আদর্শ সমাজে বাস করছি কিংবা তেমন এক সমাজের স্বপ্ন দেখছি। বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকসহ সমাজ-সচেতন সুশীলসমাজের অন্যান্য পেশার লোকজনের ভাবনাও তেমনই। কারণ তারা সবাই চান সুন্দর সাজ গড়তে।

বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার দিকনির্দেশনাগুলোর দিকে দৃষ্টি দিলে সংশ্লিষ্ট ভাবনাগুলো জানা যায়:

জাতিসংঘ: জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২ নভেম্বরকে বিশ্ব সাংবাদিকবিরোধী সহিংসতা নির্মূল দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দিয়েছে। ২০১৪ সালে পরিষদ এ সিদ্ধান্ত নেয়। মালিতে ২০১৩ সালে ২ নভেম্বর দুজন কর্মরত ফরাসি সাংবাদিক নিহতের ঘটনাকে স্মরণ করে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।

এ প্রস্তাবে যেসব বিষয় আসে তা হলো: বিশ্বের সব সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীর ওপর আক্রমণ ও সহিংসতার প্রতিবাদ, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা, সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সহিংসতায় জড়িত অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করা এবং সহিংসতার কারণে ক্ষতির প্রতিকার পাওয়ার ব্যাপারটি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা। সেই সঙ্গে এই সম্মেলন থেকে সাংবাদিকদের স্বাধীন ও বাধাহীনভাবে কাজ করার পরিবেশ সৃষ্টিতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা চাওয়া হয়।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এ সিদ্ধান্ত ছাড়াও মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিকভাবে ইতোমধ্যে বেশকিছু আইন করা হয়েছে, যাতে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো একমত হয়েছে। এসব আইন বা সিদ্ধান্ত প্রায় সব দেেেশর জন্য প্রযোজ্য বা প্রতিটি দেশ তা মানতে বাধ্য। সেগুলো হচ্ছে: ১. ইউনিভার্সাল ডিকলারেশান অব হিউম্যান রাইটস (১৯৪৮), ২. জেনেভা কনভেনশন (১২ আগস্ট ১৯৪৮), ৩. ইন্টারন্যাশনাল কনভেনেশন অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটস (১৬ ডিসেম্বর ১৯৬৬), ৪. ইউএন হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল রিজুলেশন (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২), ৫. ইউএন সিকিউরিটি কাউন্সিল রিজুলেশন-১৭৩৮ (২০০৬) এবং ৬. ইউএন প্ল্যান অব অ্যাকশন অন সেফটি অব জার্নলিস্টস অ্যান্ড ইসুজ অব ইম্পিউনিটি (২০১২)।

জাতিসংঘের আরও দুটি অঙ্গসংগঠানের ভূমিকার কথা না বললেই নয়। তার মধ্যে রয়েছে ইউনেস্কো ও হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল। মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠায় তাদের কাজের ধারা-পরিচয় সংক্ষেপে দেওয়া হলো:

ইউনেস্কো: সাংবাদিকের নিরাপত্তার বিষয়টি মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সরাসরি জড়িত বলে তারা মনে করে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে আক্রমণের শিকার হয়ে প্রতি পাঁচ দিনে একজন সাংবাদিক মারা যান। এসব ঘটনার মধ্যে রয়েছে- হত্যা, অপহরণ, নাজেহাল করা, অবৈধভাবে গ্রেফতার ও ডিটেনশন।

সংস্থাটি তাদের পর্যবেক্ষণে বলছে, সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা ও সেলফ সেন্সরশিপ মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার পথে সরাসরি প্রতিবন্ধক। এ পরিপ্রেক্ষিতে তারা ’ইউ এন প্ল্যান অব অ্যাকশন অন দ্য সেফটি অব জার্নালিস্টস অ্যান্ড ইসুজ অব ইমপিউনিটি’-এর অধীনে বিশ^ব্যাপী সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিয়ে ছয়টি দিকনির্দেশনা ঠিক করেছে: ১. মান নির্ধারণ ও নীতি প্রণয়ন, ২. জনসচেতনতা বাড়ানো, ৩. নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও প্রতিবেদন প্রস্তুত করা, ৪. সক্ষমতা বৃদ্ধি, ৫. গবেষণা পরিচালনা, ৬. বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে এ বিষয়ে একটি মোর্চা গড়ে তোলা। ওই দিকনির্দেশনা জাতিসংঘের ‘ডেভেলপমেন্ট এজেন্ডা অ্যান্ড সাসটেইনেবল গোলের অধীনে একটি উদ্যোগ- অর্থাৎ ২০৩০ সাল নাগাদ তারা সাংবাদিকের প্রতি সহিংসতা বা নিপীড়নকে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসায় প্রত্যাশী।

হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল: তাদের সাম্প্রতিক এক সভায় বছর দুয়েক আগে একটি প্রস্তাব নেওয়া হয়। তাতে নারী সাংবাদিকসহ পেশাজীবী গণমাধ্যমকর্মীদের সহিংসতার শিকার হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে নানা পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছে:

 ১. সাংবাদিকের ওপর আক্রমণ করে যাতে কেউ পার না পায় এবং সাংবাদিকের নিরাপত্তায় রাষ্ট্রের প্রশাসন ও বিচারব্যবস্থাকে জোরদার করা।

২. নির্বাচনসহ বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশে কর্মরত সাংবাদিকের নিরাপত্তা এবং বিনা বিচারে বা অন্যায়ভাবে আটক কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি।

৩. ডিজিটাল মাধ্যমে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের গোপনীয়তা রক্ষাসহ নির্বিঘ্নে কাজের নিশ্চয়তা।

৪. পেশাগত মানোন্নয়নে জাতিসংঘ ও ইউনেস্কোসহ অন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ের সংস্থার সাহায্য-সহযোগিতা প্রসার।

৫. সাংবাদিকের নিরাপত্তা ও মামলার বিষয়ে জানানোর বাধ্যবাধকতায় মানবাধীকার কমিশনের নিয়মিত নজরদরি। বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে নিয়মিত মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রণয়ন ও প্রকাশের দাবি জানিয়েছে।

জাতিসংঘ ও তার অঙ্গসংগঠন ছাড়াও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা কাজ করছে। সেগুলোর মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ইউরোপের অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড কোঅপারেশন ইন ইউরোপ ওএসসিই ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন সিপিজে। এ দুটির কার্যক্রম সংক্ষেপে আলোচনা করা যাক:

ওএসসিই: সাংবাদিকের নিরাপত্তা তথা দাবির ব্যাপারে সোচ্চার যেকটি সংস্থা তার একটি ইওরোপভিত্তিক সংস্থা ‘অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড কোঅপারেশন ইন ইউরোপ’ (ওএসসিই)। সাংবাদিকের নিরাপত্তায় তারা ১৬ দফা নির্দেশনা ঠিক করছে। সেগুলো হলো:

১. জাতীয় সংবিধানের আলোকে মানহানি, হয়রানিসহ যেসব বিষয় দেশের আইনে অপরাধ, তা প্রকাশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় রাখতে হবে।

২. আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমসহ অন্যান্য মাধ্যমে অবাধ তথ্য সরবরাহ ও সাংবাদিকদের বাকস্বাধীণতা নিশ্চিত করতে হবে।

৩. অযথা ব্লকিং বা ফিল্টারিং নিরুৎসাহিত করে ইন্টারনেটের স্বাধীন ব্যবহার আদায় করা।

৪. মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার উপযোগী প্রশাসন গড়ে তোলা, যা সাংবাদিকের বাধাহীনভাবে সংবাদ সংগ্রহে সহায়ক হয়।

৫. মুক্ত গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের ওপর আক্রমণের বিচার নিশ্চিতে শক্তিশালী ও স্বচ্ছ বিচারব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

৬. নির্বাচিত প্রতিনিধির সমালোচনাকে স্বাগত জানানোর বিষয়টি নিশ্চিতে প্রশাসনের উচ্চপদে আসীন কর্মকর্তাসহ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের রক্ষায় কোনো আইন থাকলে তা বাতিল করতে হবে।

৭. প্রকৃত জনস্বার্থ ছাড়া সাংবাদিককে তার সংবাদের সূত্র উল্লেখ করতে বাধ্য করা বা চাপ সৃষ্টি কাম্য নয়।

৮. কোনো সংবাদ প্রচার নিয়ে মামলা হলে সেক্ষেত্রে সাংবাদিকের জন্য রক্ষাকবচের ব্যবস্থা থাকতে হবে, যেহেতু তারা জনস্বার্থেই সংবাদ সংগ্রহ করে থাকেন।

৯. পুলিশ ও জেল প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খখলা বাহিনীর কার্যক্রমে ব্যত্যয়ের বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

১০. রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সন্ত্রাস বা নিরাপত্তা সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে মুক্ত সাংবাদিকতার পথে বাধা না হয়।

১১. রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম সংক্রান্ত তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিকের সাবাধীনতা নিশ্চিত করে আইন প্রণয়ন।

১২. সংবাদ সংগ্রহে কোনো রকম বাধা বা বৈষম্য সৃষ্টি না করে সরকারি সংবাদ সম্মেলনসহ রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের আনুষ্ঠানে সাংবাদিকের প্রবেশ নিশ্চিত করা।

১৩. গণমাধ্যমের মালিক হওয়ার ব্যাপারে স্বচ্ছতা রাখতে হবে, যাতে করে অসুস্থ প্রতিযোগিতা না হয় বা অযথা সাংবাদিক বা সম্পাদকের ওপর চাপ সৃষ্টির কারণ হয়।

১৪. সংবাদপত্র প্রকাশ তথা সংবাদ প্রচার বা সরবরাহে নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করা।

১৫. অন্যায়ভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত ও নীতিবহির্ভূত কাজে বাধ্য করা থেকে সংবাদমাধ্যমের মালিককে বিরত রাখতে আইন প্রণয়ন করা, যাতে করে সংবাদকর্মী প্রয়োজনে জমায়েত ও অধীকার রক্ষায় সাংবাদিক ইউনিয়নে যোগ দিতে পারে।

১৬. মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠায় ন্যায়পাল বা হিউম্যান রাইটস কমিশনের ভূমিকাকে সমর্থন করা। 

সিপিজে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট’: ৪০ জন বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে গঠিত সংস্থাটি বিশে^র যে কোনো জায়গায় সাংবাদিকের স্বাধীনতার নিরাপত্তা বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হলে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। গত বছর শেষদিকে সৌদি আরব বংশদ্ভূত আমেরিকান সাংবাদিক জামাল খাশোগির তুরস্কে হত্যা নিয়ে প্রতিবাদ করেছে তারা এবং সম্ভাব্য চেষ্টা করেছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের প্রতিনিধি রয়েছে। তবে সেদেশেরই সরকার তথা ট্রাম্প প্রশাসন, বছর খানেক আগে সিদ্ধান্ত নেয় যে, সারাবিশে^র প্রভাব বিস্তারে সক্ষম গণমাধ্যম ও ব্লগ এবং তাতে নিয়োজিত ব্যক্তির নাম, ফোনসহ প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করবে তারা। যুক্তরাস্ট্রের হোম ল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যদিও সিপিজেসহ সেদেশের সাংবাদিকরা এর প্রতিবাদ করেছে। কারণ এটি বাস্তবায়িত হলে বিশে^র প্রায় তিন লাখ গণমাধ্যম সূত্র তাদের প্রত্যক্ষ নজরদারিতে আসবে।

মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার পথ ও বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হওয়ায় জাতিসংঘ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলোর সিদ্ধান্ত ছাড়াও ইউনিভার্সাল ডিকলারেশন অব হিউম্যান রাইটস ও জেনেভা কনভেনশনসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক আইন বা সিদ্ধান্তের আলোকে গণমাধ্যম সংক্রান্ত আইন রচনা করে থাকে। সংক্ষেপে, আন্তর্জাতিক এসব নীতিমালা মেনে চলার দিক থেকে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে বলা দুষ্কর। যেমনÑ এদেশের সাংবাদিকরা পেশাজীবী ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার ব্যপারে পুরাপুরি স্বাধীন। যদিও সাংবাদিক ইউনিয়নটি বর্তমানে দ্বিবিভক্ত থাকায় পেশাগত যাবতীয় বিষয়ে একমত হওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। এছাড়া রাষ্ট্রীয় সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও জনস্বার্থের সঙ্গে জড়িত তথ্য সংগ্রহে সাধারণত বাধার সম্মুখীন হতে হয় না সাংবাদিকদের। যেমনÑ সম্প্রতি রচিত হয়েছে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সম্প্রচার আইন। এ আইন দুটি সংবাদ ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার অনুকূল হলেও কয়েকটি বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সরকারের ভিন্নমত রয়েছে। অন্যদিকে, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে গঠন করেছে তথ্য কমিশন, যার কাজ কেউ কোনো তথ্য সংগ্রহকালে বিরাগভাজন হলে বা বঞ্চিত হলে কশিমন তা সমাধানে সহায়তা করবে এবং সেই অনুযায়ী সংগঠনটি স্বাধীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

পরিশেষে মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠা তথা সাংবাদিকের নিরাপত্তা নিয়ে যে কোন আলোচনায় বাংলাদেশেরে অবস্থান কেমন বিষয়টি এসে যায়। বাস্তবে বলা যায়, বাংলাদেশে নির্বাচনসহ অন্যান্য সহিংসতায় মৃত্যুর হার এবং হয়রানির পরিমাণ অন্যান্য দেশের চেয়ে কম। তবে তদন্তের সীমাবদ্ধতা বা ত্রুটিসহ সার্বিকভাবে বিচারের ধীরগতির জন্য সাধারণ মামলাগুলোর মতোই প্রকৃত বিচার পেতে সময় লেগে যায়, যদিও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া বা শাস্তি দেওয়ার দৃষ্টান্তও রয়েছে যথেষ্ট।

লেখক: সাংবাদিক, সিএনই, ডিবিসি নিউিজ টিভি

শেয়ার করুনঃ

এখানেই থেমে যাওয়া নয়

আরও যা পড়তে পারেন

বাংলাদেশে স্যাটেলাইট টিভির চ্যালেঞ্জ, সমস্যা ও সম্ভাবনা

বাংলাদেশে দুই দশক ধরে গণমাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি ও সংবাদকর্মীদের মধ্যে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন।

অপরাধবিষয়ক সাংবাদিকতা

জনগণের কাছে সমাজের নানা ত্রুটিবিচ্যুতি তুলে ধরার মাধ্যমে গণমাধ্যম ‘ওয়াচডগের’ ভূমিকা পালন করে। মানুষের জানার অধিকার বা আগ্রহ থেকে

ক্রীড়া সাংবাদিকতার সেকাল-একাল

দ্দূর জানা যায় বা গুগল-উইকিপিডিয়া ঘেঁটে দেখা যায়, ছাপার অক্ষরে প্রথম দৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হয় সতেরো শতকের শেষদিকে।

সাংবাদিকতায়
হাতে-খড়ি হোক
পিআইবির সাথে

সাংবাদিকতা বিষয়ে ই-লার্নি  কোর্স করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন। বিস্তারিত জানতে ই-মেইল করুন support@pibelearning.gov.bd ঠিকানায়